5000 টাকায় কি ব্যবসা করা যায়

5000 টাকায় কি ব্যবসা করা যায়:- কম পুঁজিতে লাভজনক কিছু ব্যবসার আইডিয়া? লাইফস্টাইল ডেস্ক: আপনি কি অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা করতে যাচ্ছেন? যদি হ্যাঁ তাহলে এটাই মনে রাখবেন যে কম বেশি ব্যবসা করার জন্য উপায় রয়েছে যেগুলো ব্যবসা আইডিয়া আমাদের কাছে রয়েছে আজ অনেকেই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ধারণা নিতে চান।
5000-টাকায়-কি-ব্যবসা-করা-যায়
আপনাকে মনে রাখতে হবে যে কম টাকায় ব্যবসা করতে গেলে কোন ব্যবসা আপনার করা উচিত। 5000 টাকায় কি ব্যবসা করা যায় ৫ হাজার টাকা দিয়ে আপনি কিভাবে ব্যবসা শুরু করবেন। কোন ব্যবসা আপনার অল্প টাকা দিয়ে ভালো একটি ব্যবসা হবে সেগুলো আপনি জানতে পারবেন। আজ অনেকে একটি ক্ষুদ্র ব্যবসা করে থাকেন বা তার ধারণা নিয়ে থাকেন যাতে আপনারা নিজের চলার পথে নিজের টাকা দিয়ে নিজের ব্যবসা করতে পারেন। ছোট ব্যবসা বা ক্ষুদ্র ব্যবসা করার ক্ষেত্রে ব্যক্তি গুলো সেগুলো ব্যবসা অনেক কম টাকায় প্রয়োজনীয় কিছু ব্যবসা করা যায়।
পোস্ট সূচিপত্রঃ 

ভূমিকা

অবশ্যই মনে রাখবেন যে কম টাকায় আরম্ভ ব্যবসা ছোট ব্যবসা হলে সব সময় ছোট ব্যবসা করতে যাচ্ছেন তা ক্ষেত্রেও ব্যবসা করার ক্ষেত্রে একটি ব্যবসা হিসেবে উচিত ধরে নিতে হবে আপনাকে। আপনাকে নিজের ক্যারিয়ার নিজের উপর ডিপেন্ড করতে হবে কাজের উপর মন দিতে হবে কাজ করার ইচ্ছা ও ধৈর্য শক্তি হারায়াতে হবে না তাই প্রয়োজনীয় হবে তাহলে আপনি কিছু ক্ষুদ্র ব্যবসা করতে পারবেন যা করেননি আগেও।

নিজের একটি ব্যবসা আরম্ভ করার ক্ষেত্রে সবারই একটা স্বপ্ন থাকে বা ইচ্ছা থাকে কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে লোকের ব্যবসা স্বপ্নটি পূরণ করতে চাচ্ছেন তার ক্ষেত্রে কম টাকায় সম্ভাবনা সাহায্যের ক্ষেত্রে নিতে চাচ্ছে না তাই আমাদের এই দশটি ক্ষুদ্রতম ব্যবসা গুলো রয়েছে যেগুলো অনেক টাকায় কম্পোজিট আরম্ভ করা সম্ভব। আপনি আপনার নিজের একটা বিজনেস কে স্বপ্ন হিসেবে পূরণ করতে পারবেন যেগুলো আপনার হাতে থাকা সহযোগিতা করতে পারবেন যেগুলো আপনার শুরু করার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ দিক হিসেবে বিবেচনা করা যায়।
তবে যতই হোক টাকা তো আছে তাই দিয়ে আপনার স্বপ্নের বাস্তবায়ন করার শুরু করতে হবে। কারণ কম টাকায় যদি আপনি ব্যবসা করতে চান তাহলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যাবে যে অনেক সময় অনেক নানা ধরনের বিপদে আসতে পারে সেই বিপদে আপনাকে ইস্টাগল দিয়ে চলতে হবে। 5000 টাকায় কি ব্যবসা করা যায় কি বেশি লাভের আসে এভাবে যখনটা ভালো হবে সেগুলো জানানোর জন্য আমরা আপনার সামনে বেশ কিছু তথ্য তুলে ধরেছি এগুলোর মাধ্যমে যদি আপনি ব্যবসা করতে চান তাহলে আপনি ভালো একটু উদ্যোক্তা হতে পারবেন।

আপনি যদি নয় থেকে পাঁচ অফার জব করতে চান তাহলে নিচে থেকে বিজনেস আইডিয়াগুলো সেগুলো থেকে কাজ করতে পারবেন কারণ এখানে আয় করা যায় খুব সহজে। যদি আপনি একটি স্টুডেন্ট বা জব করে থাকেন তাহলে আপনি নিজের ব্যবসা নিজেই করতে পারবেন অল্প খুশিতে ব্যবসা করা সম্ভব কারণ যাচ্ছেন নিজের বিজনেস নিজেগুলো আপনি যদি করতে চান তাহলে দেখা যাবে সেটা একসময় অনেক উচ্চতা লেভেলে চলে যাবে। বিভিন্ন ধরনের বিজনেস গুলোর নিচের দেওয়া হয়েছে সেগুলো থেকে কোন একটি করতে যাচ্ছেন তা করতে পারবেন। মোবাইল দিয়ে আপনার টাকা আয় করতে চাচ্ছেন কিভাবে সেটা করবেন সেগুলো জানার পরও আপনি আশা করা যায় সেগুলো কাজ করতে পারবেন।

মোবাইল দিয়ে টাকা আয় কিভাবে করা যায়

ছোট ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে ক্ষুদ্রতম ব্যবসা হিসেবে জেনে নেওয়া উচিত আমাদের। দেখি বা করে তা আগের থেকেও একটি বিশেষ আইডিয়া গুলো হল অনেক টাকা টাকা দিয়ে তার স্টাইল করে নিতে পারবেন। তবে সে ক্ষেত্রে আপনাকে মনে রাখতে হবে যে নিজের বিজনেস বড় করার জন্য বাস এক্সেস করার জন্য আপনাকে আগ্রহ থাকতে হবে অনেকটাই। অল্প পুঁজিতে লাভজনক দশটি ছোট ব্যবসা আইডিয়া নিয়ে ছোট একটি বিজনেস নিয়েন না ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ব্যবসা হিসেবে যা বলা হয়েছে সেগুলো আপনাকে অনেক টাকায় কম হবে। তবে সে ক্ষেত্রে যে কোন সময় তা আপনি আরম্ভ করতে পারবেন।

মোবাইল রিপেয়ারিং ব্যবসা

আজ মানুষদের হাতে হাতে ঘরে ঘরে স্মার্টফোন রয়েছে, তাই স্মার্টফোনগুলো আপনি খারাপ নিচ্ছে তো হওয়ার ক্ষেত্রে আপনি যদি মোবাইল করার কাজে শিখতে চান বা ছোট দোকানে গিয়ে আপনি বুঝতে পারবেন তাহলে অনেকটাই কমিয়ে নিতে পারবেন। তবে সে ক্ষেত্রে আপনাকে অনেকটাই মানুষের মোবাইল কিনার পাশাপাশি মোবাইল খারাপ কাজ হলেও তা মনোযোগ হিসেবে কাজে আসতে পারবে। মোবাইল রিপ্লেসিং এর কাজ শুরু করতে পারবে না আপনি বেশ কিছু পোজের প্রয়োজন হবে না এতে আপনার প্রথমত মোবাইল রিংটোন এর পাশাপাশি মোবাইল টেন থেকে তিনটি অথবা চার মাসের একটি কোর্স করবেন না।
কেবলমাত্র ৩ থেকে ৫ হাজার টাকার মধ্যে আপনি একটা নূন্যতম একটা কোর্স করতে পারবেন। তবে এর পাশাপাশি আপনি যদি চান তাহলে ইউটিউব থেকে ভিডিও দেখেছি তাই মোবাইল রিপ্লেসিং কাজ শিখতে পারবেন আপনি চাইলে কোন টাকা পয়সা ছাড়া এরকম নানা ধরনের কাজ শিখে নিতে পারবেন। এখন রইলো দোকান দোকানের রিপ্লে সিঙ্গার ব্যবসা করার জন্য আপনি একটা দোকান প্রয়োজন হবে মনে রাখবেন মোবাইল রিপ্লেসিং ব্যবসা করার জন্য আপনার বেশি বড় দোকান প্রয়োজন হবে না।

ফুলের দোকানের ব্যবসা

তাড়াতাড়ি পাশাপাশি আপনি সেগুলো জানতে পারবেন এবং অন্যান্য মার্কেটপ্লেসে পড়ে মার দোকানগুলোতে চাহিদা অনেক রয়েছে। অনেক বেশি রয়েছে সেই রকম ফুলের দোকানের ব্যবসা করতে পারবেন খুব কম লোকেরাই রয়েছে যারা এ ব্যবসা চাহিদা সম্পর্কে জানে। আর সে কারণে আপনি অনেক রকমের ফুল গাছ এবং ফুলের দোকান রাখে সেগুলো বিক্রয় করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে মানুষের বিয়ে জন্মদিন অথবা যে কোন উপলক্ষে ফুল ফুলের জন্য সাজানো ফুলের তোড়া নিয়ে ভালোবাসা পাবেন তার পাশাপাশি এরকম উপকারের আজকাল অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
আপনি হয়তো অনেক সময় টাকা লাগিয়েছেন ফ্লোয়ার হিসাবে খুলে তাদের জন্য রকমের অনেক ফুলের তোড়া বানিয়েছেন সেগুলো বিক্রয় করতে পারবেন। যেহেতু এভাবে অনেক কম লোকেরা করে তাই এর চাইতে অনেক বেশি এ ধরনের রয়েছে দোকানের মাধ্যমে আপনারা অনেক সময় টাকার প্রয়োজন হবে না। আপনি সেখানে নানা রকমের ফুল কিনতে পারবেন এবং বাকিটা আপনার হাতের কাজের বুদ্ধিতে আপনি নির্ভর করে সেগুলো সাজিয়ে বিক্রয় করতে পারবেন। কারণটা যেটা আপনার হাতের কাগজ এবং বুদ্ধের উপর নির্ভর করবে এটি একটি একক ফুলের পড়া হিসেবে বানিয়ে সাজিয়ে সেগুলোর দাম বেড়ে করতে পারবেন। এই ফুলের দোকানটা বা সব কম টাকাতে অনেক লাভবান নেক ব্যবসা হিসেবে দাঁড় করাতে পারবেন।

অনলাইন শপিং ওয়েবসাইট বানিয়ে ব্যবসা

আপনি এটা তো জানেন যে আজকাল বেশিরভাগ লোকেরা অনলাইনে ওয়েবসাইটে গিয়ে জিনিস কেনাকাটা করে এবং তাতে লাভবান হয়ে থাকে। অনেকে মনে করে যে আমরা কিসের জন্য আমরা দোকানপাটে যাব সেখান থেকে খবর কিনব সেগুলো বাদ দিয়ে আমরা বর্তমানে অনলাইন থেকে কাপড় কিনতে পারি আমরা এখান থেকে কাপড় চোপড় কিনব। কারণ এখান থেকে ভালোভাবে আপনি আপনার মার্কেট করতে পারবেন।

আজকাল অনেকেই যেহেতু বেলসেরভাগ সময় ওয়েবসাইট থেকেও শপিং করে থাকে তাই আমরা ওয়েবসাইটে গিয়ে ব্যবসা করতে পারব। এবং এই ব্যবসা যদি আপনি ভালো করে ধরে নিতে পারেন তাহলে আপনি খুব অল্প সময়ের মধ্যে বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যদি খরচ কমানোর আশায় ভালোভাবে ব্যবসা করতে চান তাহলে অনলাইনে শপিং করার মাধ্যমে ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন সেখান থেকে শপিং বানিয়ে আপনার বেশি খরচ হবে না আপনি ওয়েবসাইট করে সেখান থেকে ১০ হাজার টাকার মধ্যে শপিং স্টোর বানিয়ে নিতে পারবেন।
এবং এর পাশাপাশি আপনারা যেহেতু জানতে চেয়েছিলেন যে অল্প টাকা কিভাবে ব্যবসা করা যায় বা 5000 টাকায় কি ব্যবসা করা যায়। আপনি ওয়েবসাইট ডকুমেন্ট এর মাধ্যমে একটি ফ্রি শপিং ওয়েবসাইট বানিয়ে নিতে পারবেন যে এখানে দ্বারা আপনি অনলাইন ব্যবসা করতে পারবেন কিভাবে আপনি ভাউচার জন্য ইউটিউব থেকে সেগুলো ভিডিও দেখে শিখতে পারবেন তা অনলাইনে সাপোর্ট হিসেবে বানানোর আগে আপনি সেগুলো জানতে পারবেন।

তবে এর ব্যাপারে ভাবনার মনের প্রসবের অনলাইনে কি বিক্রি করতে চান সেটি আপনাকে আগে ভাবতে হবে। সে তুলনায় আপনাকে একটা ওয়েবসাইট দাঁড় করাতে কারণ আপনি যদি একটু শেয়ার করেন তাহলে সেখান থেকে কিন্তু আপনি ইনকাম করতে পারবেন না। আপনি একটি অবহেলা অনেক সমগ্র হিসেবে নিজের স্টোর বিক্রি করে দিতে পারবেন তার পাশাপাশি আপনি খালি জায়গাটুকু রাখতে পারেন।

এবং যার বদ তেল কাজে লাগিয়ে আপনি নিজে অনলাইন শপিং ওয়েবসাইট মানুষের মাধ্যমে প্রচার-প্রচারণা করতে পারবেন। এরকম ধরনের সামগ্রী বিক্রি করে আজ আপনি প্রকোষ্ঠ হিসেবে একটি ওয়েবসাইট দাঁড় করাতে পারবেন এবং সেখান থেকে কোটি কোটি টাকা কামিয়ে নিতে পারবেন আপনি চাইলে লাভবান হিসেবে নতুন ধরনের করতে পারবেন যেগুলো ওয়েবসাইটের বিক্রয় করার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে কাজে দেয়।

ব্লগিং দ্বারা অনলাইন ব্যবসা

আপনি যদি ঘরে বসে বেকার অবস্থায় থাকেন তাহলে আপনি অনলাইনে ব্যালেন্স মিস করতে পারেন যেগুলো বিজনেসের মাধ্যমে আপনি ব্লগ ইংলিশ করতে পারেন। কারণ ব্লগিং বিজনেস এটি একটি প্রমাণিত হয়েছে যে আজ লক্ষ লক্ষ লোকেরা বল লগইন করে টাকা ইনকাম করে। তাই আপনি একটি কোর্স করার পাশাপাশি ব্লগিং থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন আপনি বলবেন ব্লগার ওয়েবসাইট বিক্রি করেছেন এখান থেকে আয় করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে প্রথম আপনাকে একটি ব্লগার ওয়েবসাইট বলে দাঁড় করানোর জন্য প্রথম একটি কমেন্ট কিনতে হবে কেনার পর বাদবাকি কাজ আপনি নিজেরাই করতে পারবেন।
কম-পুঁজিতে-লাভজনক-কিছু-ব্যবসার-আইডিয়া
পরবর্তীতে আপনি এটা বেশি দামে বিক্রি করতে পারবেন। কেবল টাকা আয় করাটা বর্ণ কথা নয় তাই এখনও ব্লগিং করার মাধ্যমে ঘরে বসে অনলাইনে আয় করতে পারবেন আর আপনি যদি ব্লগিং লোকের ক্ষেত্রে ব্লগিং থেকে আয় করতে চান তাহলে আপনি জানতে পারবেন যে কতটা ইনকাম করা সম্ভব। আসলে সত্যি কথা বলতে কি ব্লগিং থেকে টাকা আয় করার অন্যতম সোজা যদি উপায় থাকে তাহলে আপনি হয়তো সেই ক্ষেত্রে বেছে নিতে পারবেন আপনি এখানে পোস্ট করে সেখান থেকে আয় করতে পারবেন।

আর এখানে আপনি যদি একটু ভালো সংখ্যার অবন্যক্ত করে আপনার ব্লগিংটা আস্তে আস্তে আপনি ভালোভাবে পর্যাপ্ত করেন google আর্টসেন্সের দ্বারা আপনি টাকা আয় করতে পারবেন তাহলে আপনি বিশ্বাস করেন দুনিয়ার হাজার হাজার লোকের মাধ্যমে ব্লগের মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকা কামাতে পারবেন। কারণ ব্লগিং যে কেউ ইচ্ছে করলে করতে পারবে তা না। কেউ যদি ব্লগিং করতে চায় তাহলে তাকে স্টুডেন্ট হতে হবে তা অথবা তাকে পার্টটাইম জবের পাশাপাশি তাকে প্রচুর পরিমাণ সময় দিতে হবে যদি সে সময় দিতে পারে তাহলে তবেই সে সক্ষম হবে।

ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে অনলাইন ব্যবসা

যদি আপনি অনলাইন ব্যবসা করতে চান তাহলে আপনি ইউটিউব চ্যানেল বানিয়ে সেখানে আপনি বিজনেস করতে পারবেন। কারণ অনেকের রয়েছে যারা ব্লগের মাধ্যমে ইউটিউব চ্যানেল বানিয়ে থাকে ভিডিও আপলোড করে থাকে ঘরে বসে তারা ১৫০ টাকা পায় এবং সেখান থেকে তারা অনেক টাকা ইনকাম করে। ব্যবসা করতে চাচ্ছেন বা ইউটিউব চ্যানেল থেকে তা বানিয়ে বিজনেস হিসেবে চলাতে পারবেন ব্লগিং হিসেবে ইউটিউবে চ্যানেল বানিয়ে আপনি আপলোড করতে পারবেন ঘরে বসে বোনাস পাবেন।
এ বোনাসের মাধ্যমে আপনি পুঁজি লাগে তা নামাতে পারবেন বাস আপনার জন্য ট্যাবলেট হিসেবে একটু ভালো কাজ করবে ভিডিও বানানোর যোগ্যতা থাকতে হবে থেকে তারা আপনার ইউটিউব চ্যানেল কিরকম ভিডিও বানানোর লোকের তা পছন্দ করবে তা আপনাকে জানতে হবে আপনি এখান থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করতে পারবেন। তবে সে ক্ষেত্রে আপনি অল্প বয়সে সময় হিসেবে তা দিতে পারবেন ভালোভাবে ভেবে আপলোড করতে পারবেন।

তবে সেক্ষেত্রে আপনাকে মনে রাখতে হবে এই বাবার সাথে থেকে টাকা আয় করার জন্য আপনাকে একটু সময় দিতে হবে যা আপনার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। আপনি যদি অল্প সময় দিয়ে ভালো করে মানে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে ভিডিও বানিয়ে নিজের চ্যানেলে আপলোড করতে পারেন। আপনার ইনকাম করার জন্য যে হয়ে উঠবে দারুন না তার পাশাপাশি আপনি ভালোভাবে টাকা আয় করতে পারবেন কিভাবে youtube থেকে টাকা আয় করা যায় আপনি জানতে পেরে গেছেন আশা করা যায়।

মোবাইল রিচার্জ ব্যবসা

আপনি যদি অনলাইনে অনেক টাকা ইনকাম করতে চান বা বৈশাখ করতে চান বা ভালো একটি রিচার্জের একটা ছোটখাটো দোকানের মাধ্যমে আপনি অনেক টাকা উপার্জন করতে চান তাহলে আজকের মানুষের কাছে হাতে মোবাইলের আছে এবং তার দোকানে গিয়ে রিচার্জ করবেন অবশ্যই। সে কারণে আপনি যদি বিজনেস করতে চান তাহলে অল্প পুজিতে ছোটখাটো দোকান নিয়ে আরম্ভ করতে পারেন আপনার মোবাইল রিচার্জ এর দোকান দিনে কেবল ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা খরচ করতে হবে।
আপনি সব দিক থেকে নেটওয়ার্ক কোম্পানির রিচার্জ কার্ড দেখার পাশাপায়ের সাথে আপনি প্রাইসেবে একটি প্রসেসর হিসেবে কণাহর কাজ করাতে পারবেন এর পাশাপাশি আপনি এক্সট্রা ইনকাম করতে পারবেন। যার পাশাপাশি আপনে মোবাইল বেল জমা করুন এবং মোবাইলে কভার হ্যাট কভার ফোন সকল কিছু আপনি মোবাইলের মালা পত্র সকল কিছু আপনার দোকানে রেখে দেন যাতে আপনার দোকান থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন এবং ছোট খাটো মোবাইল এবং অন্যান্য মালপত্র দোকানে রাখা শুরু কয়েক দিনের মধ্যে দেখবেন আপনার প্রবেশ শুরু হয়ে গেছে।

Ice-cream parlor এর দোকান

আজকাল আপনি অল্প পুঁজিতে ব্যবসা করার আইডিয়া ভরে রয়েছে সেগুলো আপনি একটি ছোট ব্যবসা হলেও এভাবে সবগুলো করতে পারবেন। যেমন Ice-cream parlor এর পাশাপাশি আপনি ঠিক শুনেছেন যে আজকাল মানুষ নিজের কর্ম বাদ দিয়ে পড়াশুনা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে থাকে। আর তাই আপনি যদি লোকেদের কাছে Ice-cream parlor এর মতো কিছু খোলামেলা জায়গায় ভালোভাবে বসেন তাহলে অল্প সময়ের মধ্যে আপনি নিজের মাথা থেকে এবং মন্তাজা ফ্রেশ করতে পারবেন। আপনি এমন একটা জায়গা খুঁজছেন যে কোন লোকেরা আসা বেশি থেকে পান কোন স্কুল কলেজে মার্কেটে এরকম জায়গায় একটি ছোট দোকান নিয়ে যেতে পারবেন।
Ice-cream parlor খবলে হবে। মনে রাখতে হবে যাতে এতোটুকু জায়গা হতে পারে কয়েকজন লোকের যে এসে বসে পড়ে তার কোন রেজাল্ট এর মত থাকে না ব্যস আপনার নিজের দোকান ভালোভাবে ইগনোর করতে হবে এর পাশাপাশি আপনার নিজের থেকে অনেক গ্রাহকদের ভালোভাবে তাদের সঙ্গে ব্যবহার করতে হবে। তবে তারা সব সময় আপনার দোকানের আসবে এবং অন্যদের দোকান থেকে আপনার দোকান বেশি পছন্দ করবে। সেক্ষেত্রে আপনারা কেবল ভালো জায়গায় একটা দোকান দিতে পারবেন তার পাশাপাশি আপনি একটি বাইরের লোকের ক্ষেত্রে টাকা খরচ করতে পারবেন যার পাশাপাশি আপনি একটা বিজনেস স্টার্ট করতে পারেন।

Fast food truck/stall

আজকাল সকলে বাইরের রাষ্ট্রের খাবারের স্বাদ গ্রহণ করে তাই তারা Fast food খেতে অনেক ভালোবাসে। আর তাই এই ফাস্টফুডের ব্যবসা আজকাল অনেক বলে মনে করা যায় কমন থাকে দিয়ে আপনি আরম্ভ করতে পারবেন নিজের স্মল এর দোকান আপনি অনেক রকম হিসেবে জব পাওয়ার পাশাপাশি করতে পারবেন। এ ব্যবসা আপনি অনেক কম টাকা দিয়ে স্টার্ট করতে পারবেন আপনার খাবার বানানোর কিছু জিনিস লাগবে এটি কারিগরি হিসেবে বানাতে পারবেন।
আপনি দোকানদার হিসেবে খাবার ব্যবহার করে সেগুলো আপনি জায়গায় জায়গায় গিয়ে লোকদের খাবার পৌঁছে দিবেন। তবে সর্বপ্রথম আপনাকে মনে রাখতে হবে যে আপনি যদি ফাস্ট খাবার বাবা হিসেবে দোকান নিয়ে যেতে চান তাহলে আপনাকে জায়গা থেকে লোকেরা যেগুলো আসবে সেগুলো যদি আপনি ভালো হিসেবে ছোট করতে পারেন তাহলে অনেক জায়গায় গিয়ে আপনি নিজের খাবার বিক্রি করতে পারবেন। এতে লোকেরা আপনাকে চিনবে এবং আপনার বেশি বিক্রয় হবে।

Xerox & priinting store

আপনি যদি ভেবে থাকেন যে অনেক কম বুঝিতে কিভাবে ওসব করা যেতে পারে তাহলে আপনি Xerox এরে বাবু হিসেবে দোকান দেওয়ার পাশাপাশি আপনি ভাবতে পারেন। আজকাল লোকজন ছোটখাটো থেকে বড় কোন ব্যবসায় একবার এক্সিডেন্ট করে থাকে৷ যেমন Xerox এর ব্যবসা করতে করতে লোকেরা এক সময় দেখা যায় যে অনেক প্রজেক্ট এর মাসের কাজ করে থাকে দোকানে কে নিজের ব্যবসা হিসাবে পানি হিসেবে তা দান করে থাকে।
স্কুলের বাচ্চা অথবা অফিসের কাজের মাধ্যমে তার দোকানে গিয়ে নিজেদের বানানো হিসেবে তা নিজেদের বানানো প্রজোক্ট পিন্ট করবেন। ছোট একটা ব্যবসার আইডিয়ার মাধ্যমে ভালো টাকা আয় করতে প্রয়োজন। একটি বিজনেস আপনার জন্য অল্প টাকার প্রয়োজন হবে তাই আপনি ছোট একটা দোকান নিয়ে সেখানে কম্পিউটার পেনড্রাইভ করে মেশিনের মত আপনার দোকানে কমপ্লিট হিসেবে সেগুলো রাখতে পারেন। সেক্ষেত্রে নিজের হাতের কাজ দিয়ে টাকা আয় করতে থাকবেন এরপর আপনার আশে পাশে যা বলল খরচ বুঝতে পারবে সেগুলো খরচ আপনি তাড়াতে পারবেন।

Tuition class এবং centre

পাঠাকা বন্ধু কোন আপনি যদি tuition করিয়ে ভালো টাকা পান তাহলে আপনি এটাকে নিজের একটি বিজনেস হিসেবে প্রোপাইটার হিসাব বানিয়ে নিতে পারবেন সেক্ষেত্রে tuition বলতে পড়াশোনা শুধু নয় এর পাশাপাশি গান শিখতে চান সেগুলো আপনি শিখতে পারবেন তার পাশাপাশি আপনি খেলতে চান সেগুলো আপনি তার হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন।

FAQ - ব্যবসা আইডিয়া সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর

কিভাবে মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করা যায়?
মোবাইলের ভাষা একটা ক্ষুদ্র ব্যবসা হলে মোবাইল দিয়ে আপনি অনেক টাকা আয় করতে পারবেন এখান থেকে আপনি অনলাইনে মাধ্যমে কিছু টাকা আয় করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে আপনাকে অনলাইনে একটি শিখতে হবে সেই কাজের পাশাপাশি আপনি সেখান থেকে টাকা আয় করতে পারবেন সেক্ষেত্রে আপনি কন্টেন্ট রাইটার হিসেবে কাজ করতে পারেন।

মোবাইল রিপেয়ারিং ব্যবসা আইডিয়া?
বর্তমান যুগে সকল লোকেরা স্মার্টফোন ব্যবহার করে থাকে সেক্ষেত্রে আপনি যদি মোবাইল রিপ্লেস ব্যবসা করতে পারেন তাহলে আশা করা যায় আপনি মোবাইল রিপ্লেসিং ব্যবসা করে অনেক টাকা মাসে ইনকাম করতে পারবেন। তাই আপনি চাইলে মোবাইল রিপ্লেসমেন্ট ব্যবসাকে আপনার মূল ব্যবসায় হিসেবে গড়ে তুলতে পারেন।

ফুলের দোকানের ব্যবসা আইডিয়া?
বর্তমান সময় দেখা যায় যে অনেক সময় আমরা জন্মদিন অথবা বিবাহ বার্ষিক এর মধ্যে আমরা অনেক ফুল কিনে থাকি অথবা কোন বড় বড় অনুষ্ঠানের সময় আমরা অনেক ফুল কিনি তাই সেক্ষেত্রে ফুলের ব্যবসা যাতে করা যায় তাহলে আশা করা যায় যে এই ফুলের ব্যবসা দিয়ে আমরা উন্নত করতে পারবো। তাছাড়া অনেক ডে পালন করা হয় যার কারণে অনেক টাকা পোলাপান করা যায় তাই আমরা ফুলের ব্যবসা যদি করি তাহলে অনেকটা লাভ করতে পারবো।

অনলাইন শপিং ওয়েবসাইট বানিয়ে ব্যবসা আইডিয়া?
বর্তমান সময় দেখা যায় যে অনেকে আমরা হাপাহাপে করে অনেক বের হয়ে যার কারণে আমরা মার্কেটে না গিয়ে আমরা অনলাইনের মাধ্যমে ব্যবসা করে এবং অনলাইনের মাধ্যমে আমরা অনেক শপিং করে থাকি। কারণ অনলাইনে যদি আমরা শপিং করি তাহলে আমরা নিজের ইচ্ছামত ভালো কিছু পণ্য কিনতে পারবো।

ব্লগিং দ্বারা অনলাইন ব্যবসা আইডিয়া?
ব্লগিং থেকে আপনার ব্যবসা করতে পারবেন কারণ ব্লকিং এখানে আপনি পোস্ট করতে পারবেন কন্টেন লিখতে পারবেন যার পাশে বসে কনটেন্ট যখন ভাইরাল হবে তার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এখানে আপনি করে রাখবেন আর চেঞ্জ থেকে যেগুলো আর দেখানো হবে তার মাধ্যমে আপনার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে অনলাইন ব্যবসা আইডিয়া?
আপনি যদি অনলাইনে ব্যবসা করতে চান তাহলে আপনি ইউটিউব চ্যানেল একটা বানাতে পারেন সেখান থেকে আপনি বিজনেস করতে পারবেন কারণ এখানে আপনি যদি ভিডিও আপলোড করেন প্রতিনিয়ত সেগুলো ভিডিও একসময় ভাইরাল হয় আপনি সেখান থেকে সে ভি এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

মোবাইল রিচার্জ ব্যবসা আইডিয়া?
আপনি যদি অনলাইনে টাকা পাঠাতে চান বা কারো কাছ থেকে থাকতে নিতে চান তাহলে দেখা যায় যে আপনাকে মোবাইল দোকানে যাইতে হয়। আর তাই আপনি যদি এই মোবাইলটি চার্জের ব্যবসা করতে শুরু করেন তাহলে আশা করা যায় সকলে আপনার কাছে এক সময় যাওয়া আসা করবে। এবং আপনার থেকে সকলে মোবাইল রিচার্জ করে নেবে।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ, আপনি উক্ত পোস্টের মাধ্যমে জানতে পেরেছেন যে 5000 টাকায় কি ব্যবসা করা যায়। কম পুজিতে লাভজনক কিছু ব্যবসা আইডিয়া। লাইফ স্টাইল দেখসোয়ার অল্প খুশিতে অল্প কিছু ব্যবসা আইডিয়া। যদি হ্যাঁ আপনি এটা মনে করতেন যে কম বেশি সময়ের ব্যবসা করতে চান বা উপকৃত হিসেবে আইডিয়া নিতে চান তাহলে আজকের উত্তর আপনার জন্য করা হয়েছে। যার পাশাপাশি আপনি মনে রাখতে পারবেন যে কম পারে সে ব্যবসা করার জন্য কোন আইডিয়া করা উচিত।

যার পাশাপাশি আপনার অবশ্যই জানতে পারবেন ছোট ব্যবসা হওয়ার সময় ও ব্যবস্থা করতে হয় তা যা করার জন্য হিসেবে তার হিসেবে আপনাকে জানিয়ে দিতে পারবেন। অবশ্য স্বপ্ন পূরণের জন্য একটা আপনার জন্য পাঁচটার অফার যোগ করতে পারবেন। যেগুলো আপনার জন্য অনেক অফার হিসেবে কাজে দেবে যে ছোট ব্যবসা সম্পর্কে ক্ষুদ্রতম বিষয় হিসেবে জানানো উচিত আপনি দেখছেন যে এর আগে থেকে আপনি একটা ব্যবসা করতে পারবেন যে লাইফস্টাইল হিসেবে করতে পারবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শামিম বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url