জিপিএফ ব্যালেন্স চেক । জিপিএফ হিসাব দেখার নিয়ম

প্রিয় পাঠাক বন্ধুগণ, আপনি কি জিপিএফ ব্যালেন্স চেক করার নিয়ম। অথবা আপনি কি জিপিএফ হিসাব দেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? আর তাই উক্ত পোস্ট টি আপনার জন্য। আর আজকের পোস্ট দ্বারা আপনি জানতে পারবেন কিভাবে জিপিএফ হিসাব দেখতে পাওয়া যায়।
জিপিএফ-ব্যালেন্স-চেক-জিপিএফ-হিসাব-দেখার-নিয়ম
তাছাড়া জানতে পারবেন কিভাবে হিসাব করা যায়। সেটার আসল নিয়ম সম্পর্কে জানতে পারবেন। আর কিভাবে জিপিএস দেখা যায় সে দেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে হলে, আমাদের উক্ত পোস্টে আপনার মনোযোগ সহকারে পড়তেই হবে। আর তার সম্পন্ন পোস্টে আপনার মনোযোগ সহকারে পড়তে হলে চলুন আজকে জেনে নেই। জিপিএফ ব্যালেন্স চেক করার আসল নিয়ম কি।
পোস্ট সূচিপত্রঃ 

ভূমিকা

আপনি যদি জিপিএফ হিসাব দেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান। তবে এই পোস্ট টি আপনার জন্য তৈরি করা হয়েছে। আরে এই উক্ত পোস্ট এর মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন জিপিএফ ব্যালেন্স চেক করার নিয়ম। এবং জিপিএফ হিসাব দেখার নিয়ম সম্পর্কে সকল তথ্য জানতে পারবেন। আর তাই দেরি না করে চলুন জেনে নেওয়া যাক জিপিএফ হিসাব দেখার নিয়ম বা চেক সঠিক উপায় কি? আপনি যদি জিপিএফ ব্যালেন্স চেক করতে চান তবে আপনার জন্য কিছু সুখবর রয়েছে। 

তাহলে আজকের এই পোস্টটির মাধ্যমে আপনি আপনাকে জানাতে চলেছে জিপিএস ব্যালেন্স চেক করতে হয় কিভাবে। আশা করি আপনি জানতে পারবেন জিপিএফ হিসাব বা ব্যালেন্স চেক করার নিয়ম সম্পর্কে সকল তথ্যই জানতে পারবেন। কারণ আপনার চেষ্টা করব আপনাকে সকল তথ্য জানানোর। উক্ত পোস্ট এতক্ষণ ধরে অপেক্ষা করার জন্য আমার আপনাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ। 
এবং আরো শুভেচ্ছা জানাই আগামীতে আপনে আমাদের নিচের উক্ত পোস্টগুলো করতে থাকবেন। আপনাদের সম্পূর্ণ পোস্ট পড়তে পারেন তাহলে আপনার সকল তথ্য জানতে পারবেন। আশা করি আপনি জিপিএফ সম্পর্কে সকল তথ্য জানতে পারবেন নিচের পোষ্টের মাধ্যমে। কারণ আমরা চেষ্টা করেছি যথাসাধ্য যেন আপনাকে সকল কিছু জানাতে পারি। কারণ আমাদের ম্যান উদ্দেশ্যে হল সকলকে সকল কিছু জানানোর। 

কারণ সকলে যদি সকল কিছু তথ্য না জানে তাহলে কিন্তু সমস্যায় করতে হবে আমাকে। আমার দ্বারা কোন উপকৃত যদি আপনি না হতে পারেন তাহলে ক্ষতি আমারই হবে। একজন শিক্ষক যখন ক্লাস নাই ক্লাসে যখন ছাত্ররা ক্লাস করে না। সে ক্ষেত্রে লজ্জামান শিক্ষকের হয় না ছাত্ররা হয় সেক্ষেত্রের লস আপনাদের হবে। তবে আমার যেটা সমস্যা হবে সেটি হল- আমরা সব সময় আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারব না। 

আপনার মত আমাদের কোন কনটেন্ট পাঠক দের মনের জায়গা করে নিতে পারব না। আমরা যদি আপনার মত সকল পাঠকদের মনে জায়গা করে নিতে চাই তাহলে সর্বদা আমাদেরকে সঠিক উত্তর দিতে হয়। নামটা যদি সঠিক তথ্য না দিয়ে থাকে তাহলে পরবর্তীতে আমাদের কাছে আর কোন কাস্টমার আসবে না। আমাদের কষ্টগুলো রাঙ্কিং করবে না। তাই আমরা তোদের সাথে চেষ্টা করেছি যেন আপনাদের উপকার করতে পারি।

জিপিএফ ব্যালেন্স চেক

আপনি যদি জিপিএফ ব্যালেন্স চেক করতে চান। তাহলে আপনাকে জিপিএফ ব্যালেন্স চেক করার জন্য আপনাকে প্রথমে আপনার হাতে থাকা মোবাইল দিয়ে যে কোন একটি গুগল বা ক্রোম ব্রাউজারে গিয়ে। সেখানে থাকা সার্চ অপশনে লিখুন Gpf balance chak অথবা www.cafopfm.gov.bd এই পেজের ভেতরে যান। 

 এবং সেখানে গিয়ে সার্চ অপশন পাবেন সেখানে লিখতে হবে আপনাকে gpf balance check এরপর দেখতে পাবেন আপনার সামনে একটা ইন্টারফেস চলে আসবে। এবার সেখানে আপনার সামনে একটি লেখা ভেসে উঠবে। সেটার ভিতরে গিয়ে আপনি আপনার ব্যালেন্স চেক করতে পারবেন।

জিপিএফ হিসাব দেখার নিয়ম

আপনি যদি জিপিএফ হিসাব দেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান তবে আপনাকেও তো কষ্ট মনোযোগ সহকারে করতে হবে। তাহলে আপনি জিপিএফ হিসাব দেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে পারবেন। কারণ প্রতিটি মানুষের জিপিএফ হিসাব দেখার নিয়ম সম্পর্কে জানা জরুরী। সে ক্ষেত্রে আপনাকেও জানতে হবে। কারণ এটি জানা সবার জন্যই জরুরী। আর তাই কোনদিন না করে আপনারা সকলে জেনে নিন কি কিভাবে জিপিএফ হিসাব করা যায়।

এর মাধ্যমে আপনার মূলত দেখতে পারবেন আপনার অর্থবছরের জমা হওয়া সর্বমোট টাকার হিসাব। সেগুলোই মূলত আপনি এখানে দেখতে পারবেন। ধরে নেন আপনার মাসিক বেতন এক হাজার টাকা। ফান্ডের সব সময় জমা রাখেন। আর তার উক্ত সাবস্কিপশন এ আপনার ব্যালেন্স যা থাকবে সেটি দ্বারা ১০০০ দিয়ে ভাগ করতে হবে সবসময়। 
এবং আপনি আপনার পূর্বের বছরের স্মৃতির সঙ্গে আপনি ১৩ পয়েন্ট যোগ করবেন। এবং এর সাথে আপনাকে আপনার বর্তমান বছরের মোট ব্যালেন্স যোগ করতে হবে। সব একত্রে যোগ করে যে অংক সব সময় দাঁড়াবে। সেটি হলো আপনার সমাপনী উদ্দিত্ত অথবা ক্লোজিং ব্যালেন্স। এবং আপনি জিপিএস এর মাধ্যমে ভবিষ্যৎ এর তহবিল এর হিসাব নিকাস করতে পারবেন।
  1. প্রথমে আপনি ওপেনিং আপনার বছরের শুরুতেই তা স্থির হিসেবে উল্লেখিত করতে পারবেন।
  2. প্রতি মাসের সাবক্রিপশন একটি বক্স এর মাধ্যমে আপনার মাসিক কর্তন করার পরিমাণ উল্লেখ করুন।
  3. অ্যাডভান্স কোন বক্সে আপনার উত্তোলন করার পরিমাণ উল্লেখ করুন। আর যদি আপনি না করে থাকেন তাহলে সে ক্ষেত্রে বক্সটি সব সময় ফাঁকা রাখবেন।
  4. যেই ঘরে রেট অফ ইন্টারেস্ট রয়েছে, সেই ঘরে ১৩% হারে মুনাফা উল্লেখ করবেন। এবং আপনার জিপিএফ হিসেবে যদি বেশি ইন্টারনেট দেওয়া থাকে, তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনাকে সেটি উল্লেখ করতে হবে।
  5. রেজাল্ট অপশনে ক্লিক করতে হবে। এতে আপনি আপনার টোটাল পুরো মাসের সাবস্ক্রিপশন দেখতে পারবেন। এবং প্রতি বছর শেষে আপনি আপনার ব্যালেন্স দেখতে পারবেন।

অনরাইনে জিপিএফ ব্যালেন্স চেক

জিপিএস ব্যালেন্স চেক করার জন্য আপনাকে প্রথমে আপনার হাতের মোবাইল থেকে ব্রাউজার টি ওপেন করতে হবে। সেখানে লিখতে হবে Gpf balance chak অথবা www.cafopfm.gov.bd এই পেজের ভেতরে যান। এবং সেখানে গিয়ে সার্চ অপশন পাবেন সেখানে লিখতে হবে আপনাকে gpf balance check এরপর দেখতে পাবেন আপনার সামনে একটা ইন্টারফেস চলে আসবে। এবার সেখানে আপনার সামনে একটি লেখা ভেসে উঠবে। সেটার ভিতরে গিয়ে আপনি আপনার ব্যালেন্স চেক করতে পারবেন।

ব্যক্তিগত জিপিএফ তথ্য

আপনি নিশ্চয়ই ব্যক্তিগত একটা যে ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। আর আপনি যদি জিপিএফ তথ্য সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আপনাকে উদ্দেশ্য করে বলতেছি আপনি সঠিক জায়গায় সঠিক তথ্য জানতে চাচ্ছেন। কারণ আজকের মাধ্যমে আমরা আপনাকে জানাবো জিপিএফ বা ব্যক্তিগত জিপিএফ তথ্য সম্পর্কে। আর তাই দেরি না করে চলুন আজকে উক্ত প্রশ্নের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক ব্যক্তিগত জিপিএস তথ্যের উদ্দেশ্য টা আসলে ঠিক কি। 

কিছুদিন আগেও আপনাকে জিপিএফ তথ্যের হিসাব জানার জন্য আপনার কাছে থাকা উপজেলায় যেতে হতো। তবে আকোন তারা আপনারা নিজে নিজেই দেখতে পারবেন। তবে আগে যে নিয়ম ছিল সেই নিয়ম অনুযায়ীরা সকলেই ভোগান্তিদের মধ্যে পড়তো। সবারই সমস্যা হতো। আর তাই আমাদের সমস্যার সমাধান চলে এসেছে। এখন আমরা চাইলে নিজে নিজেই এমনকি ঘরে বসে জিপিএফ বিষয়ের সকল কিছু জানতে পারবো। 
তাছাড়া জানতে পারবে জিপিএফ তথ্য বা ইতিহাস সম্পর্কে। মরতে পারে সমাজ ব্যবস্থা আমাদেরকে দিয়েছে। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে আমাদের কিভাবে চলতে হবে। তাছাড়া জিপিএস নিজে নিজে চেক করার হিসাব বা নিয়ম সম্পর্কে। ধরে নিন আপনার মাসিক বেতন বর্তমানে এক হাজার টাকা। আর উক্ত সাকসেশন ব্যালেন্স যা দিয়া থাকবে সেটাকে দ্বারা ওই 1000 দ্বারা ভাগ করতে। 

তাছাড়া আপনার পরবর্তী বছরের সঙ্গে আপনাকে ১৩ পয়েন্ট যোগ করতে হবে। এবং তার পাশাপাশি আপনাকে আপনার বর্তমান বছরের যে ব্যালেন্স সেটা যোগ করতে হবে। একত্রিত করে যা দাঁড়াবে সেটি হবে আপনার ক্লোজিং ব্যালেন্স অথবা সমাপনী উদ্দীত্ততা। তাছাড়া আপনি চাইলে আপনার ভবিষ্যতে তহবিল সম্পর্কে সকল কিছুর হিসাব করতে পারবেন।

জিপিএফ হিসাব ক্যালকুলেটর

জিপিএফ এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই আপনার বেতনের বার্ষিক কর্তন এবং তাছাড়া কত টাকা আপনার কর্তন কেটেছে। এবং আপনার একাউন্টে কত টাকা জমা হয়েছে। সে সকল তথ্য আপনি জানতে পারবেন। জিপিএস ক্যালকুলেটর এর মাধ্যমে আপনি জিপিএফ হিসাব করতে পারবেন এবং দেখতে পারবেন। কারণ গত বছরের জুলাই মাস থেকে এটি খুলে দেওয়া হয়েছে। 
আগে এটি সম্পূর্ণ আপনাকে উপজেলায় গিয়ে দেখতে হতো। বর্তমান আপনি অনলাইনে তা দেখতে পারবেন। অনেকের সমস্যা থেকে মুক্তি পেয়েছে। তার মাকে অনেকেই অনেক সমস্যায় পরতো। চোখের সাথে তাল মিলিয়ে জিপিএফ হিসাব বের করতে পারতেছি। তাছাড়া আমরা এখন চাইলে নিজে নিজেই ঘরে বসে তা বের করতে পারব।

জিপিএফ স্লিপ

জিপি অ্যাপ স্টেটমেন্ট বের করার মূল নিয়ম হলো মোবাইল ফোন থেকে সেগুলো বাজারে প্রবেশ করানোর মাধ্যমে জিপিএফ একাউন্ট তৈরি করা হয়। বিভিন্ন সময় জিপিএফ ব্যালেন্স ও চেক করা যায়। তবে এরপর জিপিএস স্পিপ ব্যবহার করার জন্য আপনাকে সব সময় একটি কোড বসাতে হবে। প্রত্যেকবার আপনার ফোনের নোটিফিকেশনের মাধ্যমে চলে যাবে। আপনি আপনার প্রোফাইলে ওটিপি পাবেন সেটি সেখানে বসালে আপনি সেটা ডাউনলোড করতে পারবেন এবং দেখতে পারবেন।

জিপিএফ নতুন একাউন্ট তৈরি করার সঠিক নিয়ম

  1. সর্বপ্রথম আপনাকে আইডিতে লগ ইন করে একাউন্টের মডেল হিসেবে সেখানে যেতে হবে।
  2. এরপর জিপিএফ ম্যানেজমেন্ট এ গিয়ে> সেখানে মূলত জিপিএফ ট্রানজেকশন দিতে হবে> এরপর জিপিএফ অ্যাকাউন্ট ওপেন option এ আপনাকে ক্লিক করতে হবে।
  3. ডান পাশের বক্সটিতে চাপ দিয়ে আপনাকে ছোট সিলেক্ট করতে হবে। এবার এখানে আপনার এনআইডি কার্ডের নাম্বার দিতে হবে। সে ক্ষেত্রে যদি আপনার আগে কোন জিপিএফ একাউন্ট খোলা হয়ে থাকে তাহলে আপনি সঠিক তথ্য সেখানে পাবেন। তবে যদি আপনার নতুন কোন আইডি খুলতে চান তাহলে সে অপশনে আপনার অফিসের নাম পদবী এবং বিভিন্ন তথ্য সেখানে দেওয়া থাকবে সেগুলো আপনাকে সিলেক্ট করতে হবে।
  4. আপনার নোমিনেশন এর তথ্য দিতে হবে।
  5. নমিনেশন এর তথ্য সকল কিছু দেওয়া হলে অবশ্যই আপনাকে ঠিকানা দিতে হবে। সে ক্ষেত্রে যখন আপনি ঠিকানা লেখবেন তখন আপনাকে ইংরেজিতে লিখতে হবে। তবে সে ক্ষেত্রে বক্সের ভিতরে ৫০ অথবা 100 লিখতে হবে।
  6. এবার অ্যাড অপশন এ গিয়ে আপনাকে সেভ করে রাখতে হবে সর্বাত তথ্য। তবে এর পাশে একটা পেইন্ট অপশন দেখাবে সেখানে আপনাকে ফ্রন্ট পরে এবার সেখানে আপনাকে চাঁদা অথবা অফিসের প্রধান এর কাছ থেকে স্বাক্ষর নিতে হবে।
  7. এবার সেই স্বাক্ষর করার ফরম আপনাকে আপলোড করতে হবে। সম্পন্ন আপলোড কমপ্লিট হলে সাবমিট করতে হবে। তাহলে মূলত আপনার কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে। এর পরের মাস থেকে আপনার জিপিএফ কার্যক্রম বা কর্তন শুরু হবে।

শেষ কথা

সুপ্রিয় পাঠক বন্ধগণ, আপনাদের মধ্যে যারা যারা জিপিএফ এর নতুন একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছিলেন, তাদের জন্য উপরে পোষ্টের মাধ্যমে আমরা নতুন একটা অ্যাকাউন্ট তৈরি করার উপায় জানিয়েছি। উত্তর পোস্টের মাধ্যমে আমরা জানাতে চেষ্টা করেছি জিপিএফ ব্যালেন্স চেক করার নিয়ম সম্পর্কে। আরো জানাতে চেষ্টা করেছে জিপিএফ হিসাব দেখার নিয়ম সম্পর্কে। 

ব্যক্তিগত জিপিএস এর তথ্য কিভাবে দেখবেন বা যাচাই করবেন সেগুলো তথ্য আমরা জানানোর চেষ্টা করেছি। চেষ্টা করতেছি জিপিএফ হিসাব কিভাবে করতে হয় ক্যালকুলেটর দ্বারা। তাছাড়া আরও জানিয়েছে জিপিএফ স্পিপ সম্পর্কে। তাছাড়া আরও এর মাঝখানে অনেক ভিন্ন ভিন্ন তথ্য জানার চেষ্টা করেছি। করে উক্ত পোস্টে যদি এতক্ষণ ধরে আপনি পড়ে থাকেন তাহলে আপনার সকলকে তথ্য সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। 
আর যদি কোন অংশ বাদ দিয়ে থাকেন তাহলে সেটি আবার পড়ে নিন। যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে একটু কমেন্ট করে আপনাদের উৎসাহিত করবেন এবং যদি কোন দরকার থাকে তাহলে আপনি যদি আমাকে কোনদিন মাধ্যমে জানানোর চেষ্টা করবেন। আমরা মূলত সব সময় চেষ্টা করবো আপনাকে যেন সঠিক তথ্য দিতে পারি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শামিম বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url