ছাত্রছাত্রীদের জন্য অনলাইন চাকরি - স্টুডেন্ট অবস্থায় পার্ট টাইম জব

ছাত্রছাত্রীদের জন্য অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের চাকরির সুযোগ সুবিধা রয়েছে। স্টুডেন্ট অবস্থায় পার্ট টাইম জব বা ছাত্রছাত্রীদের জন্য অনলাইন চাকরি করার বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা থাকলেও সেগুলো পড়াশোনা করার পাশাপাশি আপনি চাইলে করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আপনি যদি স্টুডেন্ট অথবা ছাত্র হয়ে থাকেন আপনার বেশ কয়েকটি কাজ রয়েছে এগুলো কাজ করে আপনি অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারেন।
ছাত্রছাত্রীদের-জন্য-অনলাইন-চাকরি

ফ্রি টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট

ফ্রি টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট নেওয়ার মাধ্যম দিয়ে অনলাইন থেকে আপনি ফ্রিতে টাকা ইনকাম করতে পারবেন এবং সে সম্পর্কে অনেক সাইটে রয়ে যায় সেগুলো সাইটে আপনি কাজ করে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। এবং এর পাশাপাশি কিছু আসছে অ্যাপসের মাধ্যমে আপনি কিছু অফার দেখতে পাবেন অফার গুলোর মধ্য দিয়ে সাধারণত মূল্যবান হয়ে থাকে সেগুলো বিকাশে সরাসরি বিকাশের মাধ্যমে আপনি পেমেন্টের সুযোগ সুবিধা পাবেন সেখান থেকে আপনি যদি দাবি করেন তাহলে কোন অফার দেখতে পাবেন এগুলো সাবধানে থাকবেন এবং এর থেকে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে বিকাশ পিন নাম্বার দিয়ে অথবা অন্য কোন গুরুত্বপূর্ণ যেগুলো তথ্য সেগুলো চুরি হতে পারে সেজন্য আপনি এখানে সতর্কমূলক অবলম্বন করবেন।

যদি অনলাইন থেকে আপনি বৈধ উপায় সুযোগ খুঁজে থাকেন তাহলে আপনাকে সতর্কতা অবলম্বন করতেই হবে। কেবলমাত্র বিশ্বস্ত এবং প্রমাণিত প্ল্যাটফর্ম গুলোকে মাধ্যমে আপনার ব্যবহার করতে পারেন। অনলাইন প্লেসিং অনলাইন সেবা প্রধান এবং অনলাইন মার্কেটিং প্রয়োজন রয়েছে সেগুলো থেকে আয় করা সম্ভব। অনলাইনকে তো সেবা দানকারী প্রধান রয়েছে সেগুলো বৈধ উপায় প্লেট মার্কেটিং করার পাশাপাশি প্রোগ্রাম করে আয় করা যায়।

ছাত্রছাত্রীদের জন্য অনলাইন চাকরি

ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য অনলাইন বিশেষ ধরনের এবং বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা আপনি পড়াশোনা করতে পারেন। সেক্ষেত্রে আপনার কিছুই করার মত হবে যেগুলো আপনাকে অনলাইনের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিবে। আর সেগুলোর নিচে একা একা যাওয়া ভালো আপনি ইনকাম করতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে সম্পূন্ন পোস্ট মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। নিচে সেগুলো দেওয়া হলো:-
ফ্রিলান্সিং:
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট: ওয়েবসাইট তৈরি করার পাশাপাশি আপনি অন্য তো কাজ করতে পারেন এখানে সেখান থেকে আপনি বেশ কিছু টাকা ইনকাম করতে পারেন।

কনটেন্ট রাইটিং: ভিন্ন ধরনের ব্লগ ওয়েবসাইট এবং সংস্থার রয়েছে সেজন্য আপনি আর্টিকেল এবং ব্লগিং পোস্ট করে লিখতে পারেন।

গ্রাফিক্স ডিজাইন: পোস্টার, লোগো শহর নানা ধরনের সোশ্যাল মিডিয়া ট্রাভেস ডিজাইন করতে হবে।

ডাটা এন্ট্রি: এখানে বিভিন্ন ধরনের ডাটা রয়েছে সেগুলো ডাটা এন্ট্রি প্রজেক্ট এর কাজ করতে হবে।

অনলাইন ট্রান্সলেশন:
  • Fibre & Upwork এর মতো বিশ্বের প্লাটফর্মে এ ধরনের কাজের সুযোগ সুবিধা রয়েছে।
  • বিভিন্ন রকম ভাবে বিভিন্ন ভাষার মাধ্যমে ডকুমেন্ট এবং কনটেন্টের পাশাপাশি ট্রান্সলেসন করে আয় করা সম্ভব।
অনলাইন সার্ভে এবং মাইক্রো ট্রাস্ক:
  • Clockwork & Amazon Mechanical Turk এই রকম কিছু প্লাটফর্ম রয়েছে, যেখান থেকে আপনি ছোট ছোট কাজ করতে পারবেন।
  • বিভিন্ন সংস্থার পাশাপাশি অনলাইন ছাড়বে পূরণ করে আয় করা সম্ভব।
ভয়েস অফার আর্টিস্ট:
  • Freelancer & Voices.com এই সাইডগুলোতে মূলত কাজ পাওয়া যায়।
  • ভিডিওর জন্য ভয়েস, অডিও বুক এবং তার সাথে সাথে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে আপনি কাজ করতে পারেন।
অনলাইন টিউশনি:
  • বিভিন্ন ধরনের অনলাইন প্লাটফর্ম রয়েছে যেগুলো থেকে আপনি বিভিন্ন বিষয়ের উপর দক্ষতা নিয়ে টেনশন করাতে পারেন।
  • আর্ট, মিউজিক এবং প্রোগ্রামিং কিছু ভাষা রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে আপনি কোর্স করতে পারেন।
  • ভাষা শিক্ষাদান অনেক রয়েছে তার মধ্যে কিছু অন্যতম রয়েছে সে অন্য ভাষার উদ্দেশ্য আপনাকে বেশ কিছু ভাষা শিখতে হবে।
ব্লগিং:
নিজের ব্লগ একটা একাউন্ট খুলে সেখান থেকে ব্লগিং শুরু করতে পারেন কন্টাই লেখার পাশাপাশি google arts এর পাশাপাশি আপডেট মার্কেটিং করার পাশাপাশি করা সম্ভব।

স্টক ফটোগ্রাফি:
ফটোগ্রাফি করতে ভালো লাগলে আপনার তোলা ছবির স্টক ফটোগ্রাফ করে ছবিটি ডাউনলোড করে আয় করতে পারেন। এটি খুব সহজে আপনি করতে পারবেন।
ছাত্রছাত্রীদের-জন্য-অনলাইন-চাকরি
সোশ্যাল মিডিয়াম ম্যানেজমেন্ট
  • কনটেন্ট প্ল্যানিং করার পাশাপাশি অডিয়েন্স এবং পোস্ট এনগেজমেন্ট কাজ করতে পারেন।
  • ছোট ছোট ব্যবসা যেমন ব্রান্ডের সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্টে ম্যানেজার করে আয় করতে পারবেন।
অনলাইন রিসেলিং:
বেশ কিছু পণ্য অনলাইনে কিনে অথবা সেগুলো তৈরি করে বিক্রি করতে পারেন যেমন ফেসবুক মার্কেট প্লেসে এর মাধ্যমে মনে করা হয়েছে।

ভিডিও কন্টেন্ট ক্রিয়েশন:
  • TikTok & Instagram এই দুইটি প্লাটফর্মে আপনার এস ভিডিও বানিয়ে সেখান থেকে এবং ব্রান্ডের ডিল করে দিতে পারেন।
  • YouTube এর মাধ্যমে এখানে একটা চালান খুলে বিভিন্ন বিষয়ে ভিডিও তৈরি করে নিতে পারেন।
কাজ শুরু করার জন্য কিছু জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম:-
  1. Fiverr
  2. Upwork
  3. Guru
  4. Udemy
  5. Freelancer
  6. Tutor:com
পরামর্শ:-
  • আপনার দক্ষতা এবং আগ্রহ অনুযায়ী একটি কাজ বেছে নিবেন।
  • ক্লান্তদের সাথে ভালো যোগাযোগ বজায় রাখুন এবং সহমের মতো কাছে সম্পন্ন করতে থাকুন।
  • প্রোফাইল তৈরি করার সময় জানতে হবে বিস্তারিত সকল পেশাদারিত্ব তথ্য দিতে হবে।
  • সে ক্ষেত্রে প্রথমে ছোট বাজেটটা দিয়ে শুরু করুন এবং ধীরে ধীরে অভিজ্ঞতা বাড়ানোর চেষ্টা করুন।

স্টুডেন্ট অবস্থায় পার্ট টাইম জব

আপনি যদি স্টুডেন্ট অবস্থায় পার্ট টাইম জব করতে চান তাহলে অনেক ভালো একটা উপায় হতে পারে। সেক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা অনুযায়ী অর্জন করার পাশাপাশি অতিরিক্ত আয় করার জন্য এটি সুযোগ-সুবিধা রয়েছে এখানে সাধারণ কিছু পার্ট টাইম কাজের বিস্তারিত আইডিয়া তুলে ধরা হলো:-
টিউশন: সে ক্ষেত্রে আপনি যদি কোন বিষয়ে ভালো হতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে টিউশন পড়াতে পারেন এটি একটি জনপ্রিয় ক্লোজ ফ্রেন্ড হিসেবে কাজ করে থাকে।

ডেলিভারি জব: আপনার যে কোন খাবার বা অন্যান্য পণ্য ডেলিভারি করার পাশাপাশি কাজ করবে জনপ্রিয়তা লাভ করতে পারেন এতে আপনি নিজে থেকে আপনার কাজের সময় নির্ধারণ করে নিতে পারেন।

অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং: লেখালেখি করার মাধ্যমে এবং ডিজাইন করার মাধ্যমে অথবা ওয়েব ডেভেলপমেন্ট করে ছাড়া অন্যান্য স্কিল গুলো এগুলো আপনার রয়েছে সেগুলোর অভিজ্ঞতার পাশাপাশি আপনি অনলাইন থেকে ফিন্যান্সিং করতে পারেন।

এভেন্স অথবা প্রফেশনাল কাজ: বিভিন্ন ইভেন্টের মাধ্যমে কিংবা প্রফেশনাল কার্যক্রমের মাধ্যমে অংশগ্রহণ করার পাশাপাশি আপনি একটি পাওয়ার টাইম কাজ করতে পারেন।

রিটেইল জব: যে কোন দোকানের কাজ করার পাশাপাশি কাইসার হিসেবে আপনি কাজ করে স্টুডেন্টদের জন্য ভালো অপশন হতে পারে। কারণ এটা একটা জনপ্রিয় মাধ্যমে হতে পারে।

কাস্টমার সার্ভিস: বিভিন্ন ধরনের কোম্পানি কাস্টমার সার্ভিসের কাজ করার পাশাপাশি আপনি সেখান থেকে ফোন চার্জারের মাধ্যমে করে সাহায্য করে এখান থেকে আপনি কাম করতে পারেন।

রেস্টুরেন্টের কাজ: ওয়েটার বা ব্যারিস্টার হিসেবে আপনি কাজ করতে পারেন তাছাড়া আপনার যে কিচেন সম্পর্কে কোন বিজ্ঞপ্তি থেকে থাকে তাহলে আপনি সেই কাজ নিতে পারেন এর ফলে যোগাযোগ দক্ষতা বৃদ্ধি পায়।

লেখালেখি করে আয় করার উপায়

আপনি যদি লেখালেখি করে আয় করার অনেক উপায় রয়েছে তার মধ্যে একটা উপায় খুঁজে বের করতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার জনপ্রিয় কার্যকারিতা উপকারিতা হিসেবে তুলে ধরার মাধ্যমে কাজ করতে পারেন। যেমন:-
ফ্রিল্যাসিং
  • কনটেন্ট রাইটিং: এখানে বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট বা ব্লগার রয়েছে সেখান থেকে আপনার কন্টেন লেখা আয় করতে পারেন।
  • টেকনিক্যাল রাইটিং: সফটওয়্যার ডকমেন্টের মাধ্যমে ইউজার ম্যানুয়াল হিসেবে অন্যান্য টেকনিক্যাল হিসেবে কন্টেন্ট রাইটিং লেখা হয় করা সম্ভব যা আপনি করতে পারেন।
  • কপি রাইটিং: বিজ্ঞাপন অথবা মার্কেটপ্লেসের যেগুলো মার্কেটিং কাঁটা করে রয়েছে সেগুলো কপিরাইট করে অর্থ উপার্জন করা যায় তা আপনার জন্য অনেক উপকার হবে এবং এটা অনেক সহজ একটি মাধ্যম হিসেবে কাজ করে।
ব্লগিং
  • গেস্ট পোস্টিং: যেগুলো ব্লগিং রয়েছে এগুলো অন্যান্য ব্লগ ওয়েবসাইটে পোস্ট লিখে পোস্ট গুলো পেমেন্ট পেতে পারেন সেগুলো মাধ্যম কাজ করা কি বলা হয় গেস্ট পোস্টিং।
  • নিজস্ব ব্লগ: আপনি নিজের ব্লগে ওপেন করে সেখান থেকে আমি নিয়মিত মানসম্মত প্রকাশ করার পাশাপাশি google এডসেন্সের মাধ্যমে আপিলের মার্কেটিং এবং স্পন্সরের মাধ্যমে আয় করতে পারেন।
কনটেন্ট মার্কেটিং এজেিন্স
যেগুলো কনটেন্ট মার্কেটিং রয়েছে এগুলো এজেন্সি চালু করে বিভিন্ন কোম্পানির জন্য কনটেন্ট তৈরি করে সেগুলো পরিচালনা করা কে কন্টেন্ট মার্কেটিং বলা হয়।

কোর্স তৈরী এবং বিক্রি
আপনার লেখালেখি শেখানোর পাশাপাশি অন্যান্য বিষয়ের উপর অনলাইনে কোর্স তৈরি করে প্লাটফর্মগুলোতে বিক্রি করে নিতে পারেন।

ইবুক লেখা এবং বিক্রি
  • সেল্ফ-পাবলিশিং সেল ফাউন্ডেশন করার পাশাপাশি সেখান থেকে আপনি আপনার বই নিজের মত একটি প্রকাশিত করেছে এগুলো আপনি অনলাইন এবং অফলাইনে বিক্রি করতে পারেন।
  • এ বুক লিখে আপনারা আজ আমানত যেগুলো রয়েছে সেগুলোর কাউন্টেন্ট এর বর্ণনা প্লাটফর্মের মাধ্যমে বিক্রি করে নিতে পারেন।
জার্নালিজম অথবা নিউজ রাইটিং
অনলাইন নিউজ পোর্টাল বা পত্রিকার জন্য যেগুলো খবর প্রকাশিত হয় এগুলোকে আর্টিকেল লিখে আয় করতে পারবেন।

সোশ্যাল মিডিয়া/ প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং
প্রফেশনাল নেটওয়ার্ক অথবা সোশ্যাল মিডিয়া যেগুলো রয়েছে এগুলো সাইট কে লেখে লেখে করে ইনকাম করতে পারেন। সেক্ষেত্রে আপনি প্রথমে একটি নিজের প্রোফাইলে তৈরি করবেন সেখান থেকে কাজের সুযোগ সৃষ্টি করে নেবেন এবং সেখান থেকে কাজ করে আপনি ইনকাম শুরু করে দিতে পারেন।

অনলাইনে আয় করার উপায়

অনলাইনে আর করার অনেক ধরনের উপায় রয়েছে সেগুলোর মধ্যে আপনার জন্য পেজে উপায় রয়েছে সেগুলো আপনি সেখান থেকে আপনি ইনকাম করতে পারেন। আর তা হলো:-

ফ্রিল্যান্সিং
  • প্ল্যাটফর্ম: Fiverr, Upwork,
  • আয়ের পরিমাণ: জনপ্রিয়তা এবং বিক্রয়ের উপর নির্ভর করে থাকে।
  • কাজের ধরন: এখানে নির্দিষ্ট কোন বিষয়ে অনলাইন কোর্স তৈরি করে সেগুলোকে বিক্রয় করা।
ইউটিউব অথবা ব্লগিং
  • প্লাটফর্ম: Blogger, Wordpress, YouTub.
  • আয়ের পরিমাণ: যেকোনো ধরনের ভিডিওর ভিউ এবং ব্লগের ট্রাফিক যেগুলো আছে সেগুলো থেকে পাশাপাশি বিজ্ঞাপনে ক্লিক করার পাশাপাশি অনেক টাকা নির্ভর করে থাকে।
  • কাজের ধরন: যে কোন প্রকার ব্লগ ভিডিও তৈরি করার পাশাপাশি Google AdSense এর মাধ্যমে আয় করা যায়।
অনলাইন সার্ভ/ মাইক্রো টাস্কস
  • প্ল্যাটফর্ম: Amazon Mechanical, Swagbucks.
  • আয়ের পরিমান: খুবই সীমিত প্রকারের আয়ের সুযোগ সুবিধা হয।
  • কাজের ধরণ: এখানে অনলাইনে জরিপ পূরণ করার পাশাপাশি ছোট ছোট কাজ করতে পারবেন।

অনলাইন চাকরি বর্তমান পরিস্থিতি

বর্তমান সময়ে অনলাইন চাকরির চাহিদা অনেক তাই অনলাইন চাকরির বর্তমান পরিস্থিতি অনেক টাই বেহাল অবস্থার মধ্যে পড়ে গেছে। তবে সেজন্য বিশেষ করে গভীর অনেক মহামারির পর থেকে অনলাইন চাকরির জনপ্রিয় দেখুন আরও বৃদ্ধা যে কোন স্থান থেকে করা সম্ভব। আর তাই আপনি যেকোন জায়গা থেকে এই চাকরি করতে পারবেন। কারণ এটব যেকোন জায়গায় তা করা সম্ভব হবে।

বর্তমান পরিস্থিতি:
বিভিন্ন সেক্টরে রিমোট: ডিজিটাল মার্কেটিং, টেকনোলজি, কন্টেন্ট রাইটিং, প্রোগ্রামিং, গ্রাফিক ডিজাইন এবং কাস্টমার সার্ভিস সেক্টর গুলোর মধ্যে অনলাইন কাজের চাহিদা অনেকটাই বেশি। অনেক প্রতিষ্ঠানগণ তারা তাদের কর্মী দের সুবিধার জন্যে রিমোট কাজের সুযোগ সুবিধা অনেক ভালো।

নতুন পেশার আবির্ভাব: বিভিন্ন ধরণের সোশ্যাল মিডিয়া হতে ডিজিটাল মার্কেটিং, ম্যানেজার ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর দের মতো আপনিও নতুন পেশা পদ্ধতি উদ্ধব হচ্ছে কিনা তা সম্পূর্ণ ভাবেই অনলাইন ভিত্তিক তা কার্যকরী।

বর্তমান পরিস্থিতি
অনলাইন চাকরি করার ক্ষেত্রে বা বিষয়টি ধিরে ধিরে তা নিজেরাই তার ক্রমাই গদ্ধভাবে বাড়াচ্ছে। এবং তা আগামীতেও বৃদ্ধি পাবে বলে মনে করা যায়।

FAQ

স্টক ফটোগ্রাফি অথবা ভিডিও বিক্রয়?
আপনি নিজস্ব ভাবে ছবি তুলে এবং ভিডিও বিক্রি করার মাধ্যমে আপনি ইনকাম করতে পারেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি?
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং মূলত অন্যের পণ্য প্রমোট করে বা অন্যদের পণ্য বিক্রয় করে যে কমিশন পাওয়া যায় এটিকেই মূলত বলা হয় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।

ইউটিউবে ব্লগিং করে ইনকাম করার উপায়?
এখানে আপনি YouTube, Blogger & Wordpress সহ নানা রকম ভাবে ভিডিও অথবা ব্লগ তৈরি করা সম্ভব?

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং?
ব্রান্ড প্রমোশন এবং প্রোডাক্ট মার্কেটিং এই সকল কাজের মাধ্যমে বা তার উপর নির্ভর করে আপনি Facebook, Twitter, Instagram এই ধরনের প্লাটফর্ম ব্যবহার করতে পারেন।

কর্মীদের সকল প্রয়োজনীয় দক্ষতা কি?
রিমোট কিছু কাজের কারনে প্রয়োজনীয় দক্ষতাকে যোগাযোগের দক্ষতা, সময় ব্যবস্থাপনা, সেলফ-মোটিভেশন, অথবা টেকনিক্যাল কিছু স্কিল এ ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ?

শেষ কথা

আশা করা যায় যেগুলো তথ্য আপনাকে সাহায্য করবে যে অনলাইনে আপনি কিভাবে সংযুক্ত চাকরি খুজে পাবেন। আপনার স্টাডি এবং সময়ের সাথে মিল রেখে যেগুলো কাজ আপনার পছন্দ হবে সেগুলো পদের মধ্যে থেকে দেখুন একটি কাজ আপনি বেছে নিতে পারেন। উপরোক্ত যেগুলো উপায় সম্পর্কে জানানো হয়েছে বইগুলো জানার পরে আপনি দক্ষতা এবং অনুগ্রহপূর্বক কিছু অনুযায়ী যে কোন ধরনের উপায় বেছে নিয়ে সেখান থেকে আপনি আয় করতে পারেন। এখানে আপনি আপনাকে স্কেল কে পছন্দ মত ভিত্তি করে পাশাপাশি একটি একাধিক পদ্ধতিতে করবেন।

এ বিষয়ে যদি আপনার আরো কোন সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে আমাদের যানাতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শামিম বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url