কত ঘন্টা পর পর সাপোজিটরি দেয়া যায়। শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম - sisuder suppositories
প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ, আপনি কি আপনি জানেন সাপোজিটরি কি? কত ঘন্টা পরপর সাপোজিটরি দেয়া যায়? শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম, কত ঘন্টা পর পর সাপোজিটরি দেয়া যায়? সাপোজিটরি সম্পর্কে আপনার কি কোন ধারণা আছে। সম্পর্কে আপনার যদি কোন ধারণা না থাকে। সম্পর্ক যদি আপনার ধারণা একটু কম থাকে তাহলে আপনাকে আমরা আজকে সাপোজিটরি সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা দিতে আমারা আজকের এই উক্ত পোষ্ট নিয়ে এসেছি।
আশা করি উক্ত পোস্টটি পড়লে আপনারা জানতে পারবেন সাপোজিটরি সম্পর্কে পুরাপুরি আলোচনা। যা আপনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন। কত ঘন্টা পর পর সাপোজিটরি দেয়া যায় এটা সর্বদা কাজে দিবে। শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম আর এ সাপোজিটরি সবসময় বাচ্চাদের ওজনের উপর নির্ভর করে কোন বাচ্চা কি রকম সাপোজিটরি নিতে পারবে। আর তাই সাপোজিটরি সম্পর্কে যদি সমস্ত কিছু জানতে চান তাহলে আজকে আমাদের উত্ত পোস্ট মনোযোগ সহকারে পরুন আমরা আপনাকে সবকিছু জানানোর চেষ্টা করব।
সূচিপত্রঃ
ভূমিকাঃ নাপা সাপোজিটরি ২৫০ ব্যবহার
আপনি হয়তো আজকে এই উক্ত পোস্ট এর মাধ্যমে জানতে চাচ্ছেন শিশুদের সাপোজিটরি দিতে বা দিনে ব্যবহার এর নিয়ম কিংবা নাপা সাপোজিটরি ২৫০ এর বাবার সঠিক আরে প্রয়োগ করার পরামর্শ দেব। শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম আর তাই আপনি আর্টিকেল পড়ে অতিরিক্ত জ্বর হলে সেক্ষেত্রে আপনার শিশুর জন্য নিতে হবে সেটি সম্পর্কে জানতে পারবেন।
এবং শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহার এর নিয়ম ব্যতিত গ্লিসারিন সাপোজিটরি যা শিশুদের কত ঘন্টা পর পর সাপোজিটরি দেয়া যায় তার নিয়ম জানতে হবে। শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম আমাদের উচিত শিশুদের যত্ন নেয়া। তার পাশাপাশি আমাদের প্রয়োজন শিশুদের রোগ বালাই থেকে মুক্ত করার বিভিন্নভাবে চেষ্টা করা। আমাদের শিশুরা সব সময় সুস্থ সবল ওর সাথে থাকে। আমাদের সবসময় খেয়াল রাখতে হবে শিশুর যেন শোনার সময় যত্নে ত্রুটি না হয়।
শিশুদের জ্বর কমানোর সাধারণ ব্যবস্থা
বাচ্চাকে খোলা-মেলা কোন ঘরে রাখা। এবং খেয়াল রাখতে হবে সব সময় যেন কোন কাপড় পরানো যায়। দরকার হলে এক খবর বারবার পরাবেন। শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম এবং শিশু বা বাচ্চার শরীরে ভালোভাবে তেল মালিশ করে দেওয়া। এবং সব সময় তরল খাবার খাওয়াতে হবে। কত ঘন্টা পর পর সাপোজিটরি দেয়া যায় এবং সব সময় খেয়াল রাখতে হবে যাতে করার জন্য কিছু খাওয়ানোর পরে সব সময় পানি খাওয়া যায়।
আরো পড়ুনঃ চুলের যত্নে মেথি ও কালোজিরা ব্যবহার
আধুনিক গবেষণা করে দেখা যায় যে, বাচ্চাদের জ্বর কমাতে মূলত কিছু ঔষধ ব্যবহার করার নিয়ম করতে হবে। বিভিন্ন চিকিৎসাতে পরামর্শ নিয়ে বাচ্চাকে ওষুধ খাওয়াতে হবে। শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম বাচ্চার যদি অতিরিক্ত জ্বর হয়। তাহলে বাচ্চাকে কুসুম গরম পানি দিয়া গোসল করাতে হবে। ভালোভাবে হাত পা ধুয়ে দিতে হবে। এভাবে ঠিক ১০ থেকে ১৫ মিনিট বাচ্চাকে গোসল করাতে হবে।
বাচ্চার জ্বর কমাতে প্যারাসিটামল ব্যবহার
বাচ্চাদের জন্য বয়স অনুযায়ী সিরাপ বা প্যারাসিটামল রয়েছে। শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম কত ঘন্টা পর পর সাপোজিটরি দেয়া যায় বাচ্চার জন্য আবশ্যক গুরুত্বপূর্ণ। শিশু বাচ্চা তাদের জন্য ১০ থেকে ১৫ মিলিগ্রাম প্যারাসিটামল খাওয়াতে হবে। 4 থেকে 5 ঘন্টা পর পর খাওয়াতে হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে প্রত্যেকদিন যাতে ৫০ মিলিগ্রামের উপরে না যায়।
প্যারাসিটামল ঔষধ খাওয়ানোর ঠিক ৩০ মিনিট পর ঔষধের গুনাগুন দেখতে পাবেন। এবং ঠিক এই সময় ঔষধের গুনাগুন শুরু হয় এবং দেখা যায়। শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম কেউ যদি প্যারাসিটামল সিরাপ দিনে একবার খাওয়ায় তাহলে বাচ্চার জ্বর ২ ঘন্টা পরে দেখা যায় দিনে ২° থেকে ৩° ডিগ্রি পর্যন্ত কমে যাবে।
কত ঘন্টা পর পর সাপোজিটরি দেয়া যায়
যদি কেউ প্রাপ্তবয়স্ক মহিলা অথবা পুরুষ হয়ে থাকে তাহলে সে ক্ষেত্রে জ্বরের শারীরের ব্যাথা কমানোর জন্য Suppol 250 mg Suppository এর করবেন। শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম এতে অবশ্যই আপনার সাপোজিটরি এর চেয়ে এটি অত্যন্ত সহজ একটি পদ্ধতি। এটি সাত থেকে আট ঘন্টা পর পর খাওয়া যেতে পারে। তবে সব সময় খেয়াল রাখতে হবে যাতে একদিনে চার ডোজ না খাওয়া হয়।
কারণ এটি সর্বোচ্চ দিনে তিনবার খেতে পারবেন। শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম কত ঘন্টা পর পর সাপোজিটরি দেয়া যায় আপনি যে দিনে তিনবার খেতে চান তাহলে 7 ঘন্টা পর পর খেতে হবে। আর তাছাড়া আপনি এটি দুইবার দিনে খেতে পারবেন যেমন সকালে একবার রাতে একবার।
আপনার পছন্দ হতে পারে এমন আরো পোস্টের তালিকা
শিশু বা বাচ্চাদের জ্বর হলে যদি শিশুরা ওষুধ খেতে চায়না। আর তাই বাচ্চারা ওষুধ খাওয়ার সময় বমি করে দেয়। সে কারণে প্যারাসিটামল এর সাপোর্টজিটারি পায়ুপথ তার মাধ্যমে দেওয়া হয়। এভাবে দিতে পারেন।এতে আপনার বাচ্চা সহজে ওষুধের ডোজ কমপ্লিট হয়ে যাবে। কত ঘন্টা পর পর সাপোজিটরি দেয়া যায় এবং তাড়াতাড়ি তারা সুস্থ হয়ে যাবে। সাপোজিটরি ব্যবহার করার ফলে বাচ্চারা যদি অসুস্থ থাকে যেমন বা অথবা জ্বরের আক্রান্ত হয়ে থাকে তাহলে তারা সুস্থ হয়ে যায়।
এবং জ্বর কমাতে সাপোজিটর একটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। সাধারণগত চিকিৎসার ক্ষেত্রে বাচ্চারা বয়স ওজনের শারীরিক গঠনের উপর ভিত্তি করে সাপোজিটর তাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জরুরী। তবে যখন আপনি প্রজেক্টর দোকানে কিনতে যাবেন তখন দোকানদারকে আপনার সম্পর্কে জানাবেন। তাহলে দোকানদার আপনার বাচ্চার বয়স অনুযায়ী সাপোজি থাকবে।
সে ক্ষেত্রে কোন বাচ্চার বয়স যদি পাঁচ বছর থেকে ৮ বছর হয়ে থাকে তাহলে বাচ্চার ক্ষেত্রে সাপোজিটারি ৫০০ এমজি ব্যবহার করতে হবে। কত ঘন্টা পর পর সাপোজিটরি দেয়া যায় নাপা সাপোজিটারে যেগুলো আছে সেগুলো মূলত তৈরি করা হয়েছে জোহর বমি এবং বিভিন্ন ব্যাথা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্যই।
জ্বর কমাতে শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম
প্যারাসিটামল সাবারসিটার দিনে ১০ থেকে ১৫ মিলিগ্রাম ঔষধ পায়ুপথে প্রয়োগ করা যেতে পারে। শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম প্যারাসিটামল সিরাপ সেবনের তুলনায় অপরিসীম যা পায়ু পথে প্যারাসিটামল এর কার্যকরী অনেক দেখা যায়। ঔষধ সভানে প্রায় এক ঘন্টা পর দেখা যায় এর কার্যকারিতা।
আমাদের করণীয়;
শিশু অথবা বাচ্চাদের জ্বর কমাতে নিয়ম অনুযায়ী সঠিক তাপমাত্রায় প্যারাসিটামল এবং আইবুপ্রোফেন যা নিরাপদ এবং কার্যকরী একটি ওষুধ।
- শিশু বা বাচ্চাদের বয়স যখন খুবই কম হবে বা অত শিশু বাচ্চা যখন জন্মগ্রহণ করবে। ঠিক তখনই বাচ্চার মুখের ভিতরে ঔষধ দেওয়ার চেষ্টা করবেন। বাঁচাতে খাবার চেষ্টা করবে না এটাই স্বাভাবিক তবে চেষ্টা করবেন যাতে খাওয়ানো যায়।
- তাপমাত্রা ঠিক না থাকলে প্যারাসিটামল প্রয়োগ করার ক্ষেত্রে লিভারের সমস্যা হতে পারে। আর তাই আয়ুর্বেদিক ঔষধ অথবা কিডনির ক্ষতির আশঙ্কা থেকে যায়।
- বাচ্চাকে যদি কোনভাবেই ঔষধ মুখে খাওয়ানো না যায়। তাহলে সে ক্ষেত্রে পায়ুপথে সাপোজিটরি ব্যবহার করতে হবে। সাপোজিটরি ব্যবহারের ক্ষেত্রে জ্বর খুব তাড়াতাড়ি কমে যায়।
জ্বর কত হলে সাপোজিটরি দিতে হবে
আমরা সাধারণত শুষ্ক ঠান্ডা ত্বক প্রবাহ সেরিয়াসিস এর মতো বিভিন্ন রকমের বিভিন্ন সময় অনেক সমস্যার দেখা দেয়। তাই সেগুলো সমস্যাকে দূর করার জন্য বা সেগুলো সমস্যা নিয়ন্ত্রণ রাখার জন্য গ্লিসারিন সাপোজিটরি ব্যবহার করতে হবে। শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম এই গ্লিসারিন সাপোজিটরব সব সময় ব্যবহার করা যেতে পারে। এটির শরীরের বাতব্যথা এবং সমস্যা দূর করে থাকে। বাচ্চাদের যখন দুই থেকে তিন মাস বয়সে একটি করে টিকা দেওয়া হয় ঠিক সেই সময় এই সাপোজিটর দেওয়া উচিত। কারণ সে সময়ে বাচ্চারা বেশির ভাগ জ্বরে আক্রান্ত থাকে। কত ঘন্টা পর পর সাপোজিটরি দেয়া যায় তবে সেক্ষেত্র জ্বর কমাতে ৬০ মিলিগ্রাম সাপোজিটারি ব্যবহার করতে হবে।
আরো পড়ুনঃ হজমশক্তি উন্নত করার উপায়
যদি দেখা যায় যে শিশুরা জোরে আক্রান্ত হয়েছে বা ১০২ ডিগ্রী ফারেনহাইট জ্বরে তারা আক্রান্ত হয়েছে তবে সে ক্ষেত্রে ওষুধ কাজ করতেছে না। তখন তারা মুখ দিয়ে খেতে পারছে না এমন সময় সাপোজিটারে বাবারা গুরুত্ব অপরিসীম। কত ঘন্টা পর পর সাপোজিটরি দেয়া যায় আর যদি দেখা যায় যে ১২০ ডিগ্রী ফারেনহাইট এর চেয়ে বেশি জ্বর হয়েছে সে ক্ষেত্রে শিশুকে সব ১২৫ অথবা ২৫০ মিলিগ্রাম সাপোজিটরি তাদের দিতে হবে।
শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম আপনি যদি দেখেন বাচ্চারা সর্দি কাশিতে ভুগতেছে তখন আপনি সাপোজিটরের দিতে পারেন। কত ঘন্টা পর পর সাপোজিটরি দেয়া যায় তবে সেক্ষেত্রে এন্টিহিস্টামিন এজাতীয় সাপোজিটরি বা ট্যবলেট খেতে হবে। এটি ঔষধ পাওয়া যায় আবার সিরাপও পাওয়া যায়। বাচ্চাদের প্রত্যেক সন্ধ্যায় একবার করে খাওয়াতে হবে।
পায়খানা নরম করার সাপোজিটরি
পায়খানার সাপোজিটরি কোন সময় ব্যবহার করা হয়। সেটা যদি আপনি না জানেন তাহলে আর্টিকেলটি আপনার জন্যই লেখা হয়েছে। আর্টিকেল এতক্ষণ ধরে যখন সরকারে পড়েছেন আর কিছুক্ষণ যদি পারেন তাহলে আপনার কোন সমস্যাই হবে না। সাপোজিটরি মূলত সাধারনত জ্বরের জন্য তবে অনেক সময় ব্যাথা কমাতেও সাহায্য করে থাকে শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম। এটি পাতলা পায়খানা ও দূর করতে সাহায্য করে। তাছাড়া এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে থাক। তাই সাপোজিটরে ব্যবহার করা ও ক্ষেত্রে অনেক ধরনের উপকার হয়ে থাকে।
পায়খানা দূর করার পাশাপাশি রক্তনালি অনেকটাই বেশি থাকে। আর তাই সাপোজিটরি এই ঔষধটি ব্যবহারের পরে রক্তচাপ খুব তাড়াতাড়ি স্বাভাবিক হয়ে যায়। কত ঘন্টা পর পর সাপোজিটরি দেয়া যায় আর ব্যাথা কমে তো এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এতে ব্যাথা খুব কমায়। তবে আপনার জ্বর যদি ১২০° ডিগ্রি এর চেয়ে কম হয় তাহলে আপনি এটা ব্যবহার করতে পারবেন না।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক বন্ধগণ, আপনারা যারা এতক্ষণ ধরে কত ঘন্টা পর পর সাপোজিটরি দেওয়া যায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছিলেন কিংবা শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছিলেন। কত ঘন্টা পর পর সাপোজিটরি দেয়া যায় আশা করি উক্ত পোস্টে আমরা আপনাকে সকল তথ্য সম্পর্কে জানাতে পেরেছি। শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম আর তাই আমরা চেষ্টা করেছি আজকে আর উত্তর আসতে গেলে মাধ্যমে আপনার শিশুকে যেন সচল রাখা যায়।
কিংবা শিশু যদি অসুস্থ থাকে তাহলে শিশুকে যেন সুস্থ রাখা যায়। কত ঘন্টা পর পর সাপোজিটরি দেয়া যায় সেক্ষেত্রে আমরা রক্ত পড়ছে মাধ্যমে আলোচনা করাতে শিশুকে যেন সাপোর্টারই ব্যবহারের নিয়ম মত খাওয়ানো যায়। শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম কি রকম বয়সের লোকদের জন্য কি রকম সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করেছি। আশা করি উক্ত পোস্টে পড়লে আপনি উপকৃত হবেন।যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে একটি কমেন্ট করবেন। আপনার একটা কমেন্টের পর আমাদের বিভিন্ন পোস্ট লেখতে সাহায্য করবে।
শামিম বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url